প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে-প্রাথমিক চিকিৎসার সাধারন নিয়ম
প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম। আশা করি, আপনারা সকলে ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি টপিক নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সাধারন নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব। প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স যা ফার্স্ট এইড বক্স নামে পরিচিত।
জরুরী মুহূর্তে একটি প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স খুব সহজেই একজন অসুস্থ রোগী বা হঠাৎ দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তির প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দিতে সহায়তা করে থাকে। বাসায়, অফিসে বা গাড়িতে যে কোন জায়গায় এইড বক্স রাখা অত্যন্ত জরুরী।প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।
পুরো আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সাধারন নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। তাছাড়া আপনারা আরো জানতে পারবেন প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স কি, প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স বাড়িতে রাখা প্রয়োজন কেন, ফার্স্ট এইড বক্সের দাম কত, প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত।
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স কী:
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স (Fast Aid Kit )হলো এমন একটি বাক্স যেখানে হঠাৎ ছোটখাটো দুর্ঘটনা বা অসুস্থতার ক্ষেত্রে চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ ও ঔষধ সংরক্ষণ করে রাখা হয়। এটি সাধারণত হালকা এবং সহজে বহনযোগ্য একটি বাক্স।
যেখানে ব্যান্ডেজ, থার্মোমিটার,গ্লাভস, অ্যান্টিসেপটিক, সিজার, ঔষধ সহ আরো নানান উপকরণ সামগ্রী থাকে যা হঠাৎ অসুস্থ বা কাটা ছেঁড়ায় জরুরি ভাবে কাজে লাগে।আসুন, আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় একটি পারফেক্ট প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে :
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে অনেক কিছুই থাকে এবং রাখা প্রয়োজন। বিপদ কখনো কাউকে বলে কয়ে আসেনা। তাই বাড়িতে ছোটখাটো দুর্ঘটনার সময় যদি বাসায় প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স থাকে তাহলে তাৎক্ষণিক ক্ষতির হাত থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যায়। এখন জানার বিষয়ে এইটা যে প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে এবং কি কি থাকা প্রয়োজন। আসুন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
অ্যান্টিসেপটিক বা জীবননাশক :
স্যাভলন, ভায়োডিন, অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম ইত্যাদির জীবানুনাশক প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে রাখা অত্যন্ত জরুরি। কেননা স্যাভলন ও ভায়োডিন ক্ষত ধুয়ে পরিষ্কার করার কাজে এবং অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম সংক্রমণ প্রতিরোধের সাহায্য করে।
ব্যান্ডেজ ও গজ :
আপনার প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে সাধারন ব্যান্ডেজ, গজ প্যাড, রোলার ব্যান্ডেজ, লিউকোপ্লাস্ট টেপ, অ্যান্টিসেপটিক ব্যান্ডেজ ইত্যাদি রাখা অত্যন্ত জরুরী। ছোটখাটো কাটা ছেঁড়ার ক্ষেত্রে সাধারণ ব্যান্ডেজ দিয়ে ব্যান্ডেজ করতে হয় এবং বড় কাটার ক্ষেত্রে গজ প্যাড কাজে লাগে। ব্যান্ডেজের পর লিউকোপ্লাস্ট টেপ দিয়ে তা ভালোভাবে আটকে দিতে হয়। তাছাড়া হাত পা এবং আঙ্গুল কেটে গেলে রোলার ব্যান্ডেজ ব্যবহার করতে পারেন। কোন ইনফেকশন বা সংক্রমণ প্রতিরোধে অ্যান্টিসেপটিক ব্যান্ডেজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ঔষধ :
সাধারণত আমাদের জ্বর, সর্দি, কাশি, এলার্জি, এসিডিটি, মাথা ব্যথা, পেশি ব্যথা, ডায়রিয়া ইত্যাদি সর্বদা লেগেই থাকে। এ সকল সমস্যার জন্য সব সময় চিকিৎসকের কাছে যাওয়া সম্ভব হয় না। তাই এ সকল প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য আপনি আপনার প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে জ্বর মাথাব্যথা গায়ের ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ রাখতে পারেন।
সর্দি, কাশি, এলার্জি সমস্যায় এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ যেমন এলাট্রল, সিটিরিজিন ইত্যাদি ওষুধ রাখতে পারেন। ডায়রিয়া সমস্যায় ওর স্যালাইন এবং এসিডিটি সমস্যায় এন্টাসিড বা সমগোত্রীয় ঔষধ রাখতে হবে।
ছোটখাটো যন্ত্রপাতি :
জ্বর মাপার জন্য থার্মোমিটার। গজ কাটার জন্য কাঁচি থাকা আবশ্যক। ব্লাড প্রেসার মাপার যন্ত্র, ডায়াবেটিস পরিমাপের যন্ত্র, টুইজার বা চিমটা, সেপটিপিন, ক্লিপ ইত্যাদি থাকা জরুরী।
হাইজিন এবং সুরক্ষা সামগ্রী :
হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা অ্যালকোহল যেকোনো প্রাথমিক চিকিৎসার পূর্বে হাত পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে জরুরী। তাছাড়া গ্লাভস, মাস্ক, তুলা, টিসু ইত্যাদি সুরক্ষা সামগ্রী প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে রাখতে হবে।
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণে নিশ্চয়ই একটি প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে সে সম্পর্কে আপনার অবগত হতে পেরেছেন। এবার আলোচনা করব প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স বাড়িতে রাখা প্রয়োজন কেন, সে সম্পর্কে সকলের জানা দরকার।
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স বাড়িতে রাখা প্রয়োজন কেন :
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স বাড়িতে রাখা প্রত্যেকটা পরিবারের অন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। কেননা জরুরি অবস্থায় চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগ মুহূর্তে দ্রুত সহায়তা এবং সাধারণ ওষুধ ও উপকরণ দিয়ে সহজেই একজন রোগীর প্রাণ বাঁচানো যেতে পারে। আপনারা অনেকেই জানতে চান প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স বাড়িতে রাখা প্রয়োজন কেন। আসুন সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
- জরুরি অবস্থায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স প্রয়োজন।
- হঠাৎ অসুস্থতা বা ছোটখাটো আঘাতে দ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া যায়।
- হাসপাতালে পৌঁছানোর আগে প্রাথমিক চিকিৎসা একজন রোগীর জীবন বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে।
- ছোটখাটো কাটা-ছেঁড়ায় রক্ত বন্ধ করতে এবং জীবাণু সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স প্রয়োজন।
- শিশু, বয়স্ক বা যে কেও হঠাৎ অসুস্থ হলে প্রাথমিক চিকিৎসার উপকরণ আপনার হাতের নাগালে থাকলে দুশ্চিন্তা থাকেনা।
- প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্য কোন কারণে দোকান বন্ধ থাকলে আপনার প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে থাকা ঔষধ খুবই উপকারে আসে।
- ছোটখাটো সমস্যায় হাসপাতালে না গিয়ে ঘরেই যদি আপনি প্রাথমিক চিকিৎসা দেন তাহলে অর্থ ও সময় দুটোই বাঁচায়।
ফার্স্ট এইড বক্সের দাম কত :
বাংলাদেশ ফার্স্ট এইড বক্সের দাম সাধারণত হাতের নাগালের মধ্যেই থাকে। দাম নির্ভর করে সাধারণত আকার, উপাদান, ব্র্যান্ড, এবং ভিতরে কি কি উপকরণ আছে তার উপর। নিম্নে কিছু জনপ্রিয় ফার্স্ট এইড বক্সের নাম এবং দাম বিবরণ সহ উল্লেখ করা হলো।
- Getwell small first Aid Box ৳ 500/-
- First Aid kit emergency bag ৳ 530/-
দামের রেঞ্জ সাধারণত ছোট ৫০০ থেকে ১৫০০। মাঝারি ১৫০০ থেকে ৩০০০ এবং বড় ৩০০০ থেকে ১০০০০/- + টাকা এই তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে থাকে। প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স বড় কোনো ওষুধের দোকানে অথবা মেডিকেলের সরঞ্জামাদি বিক্রি করে এরকম দোকানে পাওয়া যায়। তাছাড়া অনলাইন শপ বা বড় বড় সুপারশপে (first aid kit) পাওয়া যায়।
প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য :
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স (First Aid kit) একটি ছোট বাক্স যা প্রাথমিক চিকিৎসার সকল জরুরী উপকরণ সংরক্ষণ করে রাখা যায়। এবং এই বাক্স বাড়িতে, গাড়িতে বা বিভিন্ন কর্মস্থলে থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। কারণ যেকোনো দুর্ঘটনায় তাৎক্ষণিক মোকাবেলা করতে চিকিৎসা বাক্স অপরিহার্য। উপরোক্ত আলোচনায় প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে সে সম্পর্কে আমরা জেনেছি।
এবার প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানব যা সকলের জানা প্রয়োজন। প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল দুর্ঘটনায় আহত বা হঠাৎ অসুস্থ ব্যক্তির জীবন রক্ষা করা এবং বড় কোন ক্ষতির হাত থেকে রোগীকে বাঁচানো।
হঠাৎ দুর্ঘটনায় কাটা-ছেঁড়া হলে রক্তপাত বন্ধ করতে এবং সাধারণ কোন ঔষধ যা প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে থাকে তা সেবন করালে রোগী তাৎক্ষণিক আরোগ্য লাভ করে এবং মানসিক প্রশান্তি পায়। এক কথায় প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল রোগীর অবস্থার অবনতি রোধ করা এবং জীবন বাঁচানো।
প্রাথমিক চিকিৎসার সাধারন নিয়ম :
প্রাথমিক চিকিৎসা সাধারন কিছু নিয়ম রয়েছে জানা অত্যন্ত জরুরী। হঠাৎ দুর্ঘটনা বা অসুস্থতার ক্ষেত্রে কিভাবে সাহায্য করতে পারেন এবং প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে পারেন সেই সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি খুব সহজেই প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে পারবেন। আসুন প্রাথমিক চিকিৎসার সাধারন নিয়ম গুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা যাক।
নিরাপদ স্থান বাছুন :
হঠাৎ কোন দুর্ঘটনা বা অসুস্থতার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আশেপাশে পরিবেশ নিরাপদ কিনা সে সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। নিরাপদ না হলে একটি নিরাপদ স্থানে রোগীকে নিতে হবে।
রোগীকে শান্ত রাখুন :
আহত বা অসুস্থ রোগীকে কোন ভাবে আতঙ্কিত বা ভয় পেতে দেওয়া চলবে না। সব সময় রোগীর সাথে শান্তভাবে কথা বলুন এবং তাকে বোঝান কোন সমস্যা নেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন :
কাউকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পূর্বে আপনি নিজের হাত পরিষ্কার রাখুন। প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে গ্লাভস থাকলে তা পরে নিন অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। যদি কাটা-ছেঁড়া হয় সেক্ষেত্রে পরিষ্কার পানি অথবা জীবাণুনাশক দিয়ে ক্ষতস্থান ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
কাটা-ছেঁড়ায় রক্তপাত থামাতে যা করবেন :
আপনার প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে যদি গজ থাকে তাহলে ক্ষতস্থানে গজ দিয়ে ভালোভাবে চেপে ধরে রাখুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত রক্তপাত বন্ধ হয়। গজ যদি না থাকে তাহলে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে চেপে ধরে রাখতে হবে। এরপর ক্ষতস্থান ভালোভাবে ব্যান্ডেজ করুন খেয়াল রাখতে হবে যেন ব্যান্ডেজ খুব টাইট না হয়ে যায়।
জ্বর হলে যা করবেন :
জ্বর হলে সর্বপ্রথম থার্মোমিটার দিয়ে জ্বর মেপে নিন। হালকা জ্বরের ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল দিন। খেয়াল রাখতে হবে দোষ যেন বেশি না হয়ে যায়। এবং যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অজ্ঞান হলে যা করবেন :
কোন রোগী যদি হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যায় তাহলে সর্বপ্রথম রাখতে হবে যে রোগীর শ্বাস নিচ্ছে কিনা। যদি শ্বাস প্রশ্বাস ঠিক থাকে তাহলে যেকোনো এক পাশ করে শুইয়ে দিন। আর যদি দেখেন গুরুতর অবস্থা তাহলে "টেলিমেডিসিন"হেল্পলাইন (১৬২৩৬) নম্বরে ফোন করে পরামর্শ গ্রহণ করুন।
পুড়ে গেলে কি করবেন :
কোন স্থানে পুড়ে গেলে সেখানে ১০-২০ মিনিট ধরে ঠান্ডা পানি ঢালুন। ঘি, পেস্ট বা কোন কাঁচা জিনিসের রস লাগাবেন না। বরফ দিবেন না। বরং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পোড়া স্থানে লাগানোর মলম ব্যবহার করুন।
সবশেষে রোগীকে চিকিৎসা কেন্দ্রে নিবেন :
সব সময় মনে রাখবেন প্রাথমিক চিকিৎসা মানেই স্থায়ী চিকিৎসা নয়। আপনি যতটুকু সম্ভব প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরে রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে ভুলবেন না। তা না হলে বড় কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তাই প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রোগীকে নিকটস্থ চিকিৎসা কেন্দ্রে নিতে হবে।
লেখক এর মন্তব্য :প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্সে কি কি থাকে এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সাধারন নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটা জিনিস এবং এর সঠিক ব্যবহার করতে জানা জরুরী মুহূর্তে একটি জীবন বাঁচাতে পারে।
তাই বিদ্যালয়ে, অফিসে, বাড়িতে বা যে কোন কর্মস্থলে একটি পারফেক্ট প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স থাকা জরুরী। এবং তার সাথে প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স ব্যবহারে সাধারণ নিয়ম সম্পর্কে সকলের অবগত থাকা উচিত। আর্টিকেলটি পুরোটা যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদের উপরও সুযোগ করে দিন।
আর এরকম নিত্য নতুন তথ্য পেতে আমাদের সাথে থাকুন। আর্টিকেলটি সম্পর্কে বিশেষ কোন মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url